পাঠাও প্রেস

আমাদের প্রেস রিলিজ, প্রেস কভারেজ ও প্রেস কিট

Pathao press

পাঠাও প্রেস

মার্চ 3, 2024

পাঠাও কার আড্ডায় জনপ্রিয় তারকা দম্পতি মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও নুসরাত ইমরোজ তিশা

ঢাকা, বাংলাদেশ – ফেব্রুয়ারী ২২, ২০২৪- শুরু হয়ে গেল পাঠাও প্রেজেন্টস কার আড্ডা’র দ্বিতীয় সিজন। পাঠাও কার আড্ডায় বসেছে তারকাদের মেলা। এইবারের সিজনটি হোস্ট করছে সেলিব্রিটি শিক্ষক সাকিব বিন রশিদ এবং তিনি কথা বলবেন দর্শকদের প্রিয় সব তারকাদের জীবনের কথোপকথন, হাসি এবং পর্দার অন্তরালে থাকা বাংলাদেশের প্রিয় সব তারকাদের জীবনের ঝলক নিয়ে, যা দর্শকদের মোহিত করবে।

পাঠাও কার আড্ডায় জনপ্রিয় তারকা দম্পতি ফারুকী ও তিশা

জনপ্রিয় তারকা দম্পতি মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও নুসরাত ইমরোজ তিশা চলে এসেছেন পাঠাও কার আড্ডার সিজন ২ এর প্রথম পর্বে, যা সম্প্রচারিত হয়েছিল ১৪ই ফেব্রুয়ারি ভালবাসা দিবসে। তাদের সঙ্গে আড্ডায় মজেছেন হোস্ট সাকিব বিন রশিদ ও। তাদের কার আড্ডার ভিডিও এখন পাঠাওয়ের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভালবাসা ছড়াচ্ছে। দেখা যায়- পাঠাও কারের রাইডে বসে তারা আড্ডা দিচ্ছেন এবং তাদের জীবনের কথোপকথন, হাসি-ঠাট্টার মধ্য দিয়ে গল্প করেছেন চরকি’র নবনির্মিত ওয়েব সিরিজ ‘সামথিং লাইক অ্যান অটোবায়োগ্রাফি” নিয়েও। এই সিজনের প্রথম দুই পর্বের বিশেষ সহযোগিতায় রয়েছে চরকি। সারপ্রাইজ গিফট হিসেবে দর্শকরা পাচ্ছেন, চরকি’র ২০% ছাড়ে সাবস্ক্রিপশন প্যাকেজ “PATHAO20” কোডটি ব্যবহার করে।

পাঠাও প্রেজেন্টস কার আড্ডা সিজন ২-এর বাকি পর্বগুলো দেখতে চোখ রাখুন পাঠাওয়ের ফেইসবুক পেইজ ও ইউটিউব চ্যানেলে- আসছে জনপ্রিয় তারকা জুটি আয়মান সাদিক ও মুনজেরিন শহীদ, জনপ্রিয় গায়ক আহমেদ হাসান সানি ও গায়িকা মাশা ইসলাম এবং আপনাদের সবার পছন্দের চিত্রশিল্পী ও কার্টুনিস্ট মোরশেদ মিশু এবং আরো অনেকেই।

২০১৫ সালে প্রতিষ্ঠিত পাঠাও বাংলাদেশের ডিজিটাল অবকাঠামো তৈরির মাধ্যমে নতুন সুযোগ সৃষ্টি, সাধারণ মানুষের ক্ষমতায়ন ও জীবনমানের উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে আসছে। পাঠাও বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ ডিজিটাল সার্ভিস প্ল্যাটফর্ম; রাইড শেয়ারিং, ফুড ডেলিভারি ও ই-কমার্স লজিস্টিকস সেবা খাতের শীর্ষ প্রতিষ্ঠান। ১ কোটিরও বেশি গ্রাহক এবং ৩ লক্ষ চালক-ডেলিভারি এজেন্ট, ১ লক্ষ মার্চেন্ট ও ১০ হাজার রেস্টুরেন্টের সুবিশাল নেটওয়ার্ক নিয়ে পাঠাও সমৃদ্ধ বাংলাদেশের অভিযাত্রায় এঁকে যাচ্ছে এক অভিনব পদরেখা। এ পর্যন্ত বাংলাদেশে ৫ লক্ষেরও বেশি মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি করেছে পাঠাও এবং তাঁদের উপার্জনক্ষম করে তোলার পাশাপাশি বাংলাদেশের ডিজিটাল অর্থনীতিতে ও অবদান রাখছে।