পাঠাও কুরিয়ার-এর সাথে ফ্যাব্রিলাইফ-এর পথ চলার গল্প
- Uncategorized
- জানুয়ারি 2, 2025
নতুন কিছু করার প্রত্যয়ে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চার বন্ধু রিয়াদ চৌধুরী, মেজবা উল আলম, নাজমুস সাকিব ও সুহৃদ শায়ানের উদ্যোগে যাত্রা শুরু করে ‘ফ্যাব্রিলাইফ’। টেকনোলজি ও ফ্যাশনের সমন্বয়ে কোয়ালিটি প্রোডাক্ট তৈরি করে আসছে এই ব্র্যান্ডটি। আর এই কোয়ালিটি প্রোডাক্ট পাঠাও কুরিয়ার-এর সাথে দেশজুড়ে সময়মতো ডেলিভার করার মাধ্যমে, ফ্যাব্রিলাইফ এখন সবার কাছে সুপরিচিত।
ফ্যাব্রিলাইফ-এর কো-ফাউন্ডার রিয়াদ চৌধুরী ফ্যাব্রিলাইফ-এর এই সফলতার পেছনে পাঠাও কুরিয়ার সম্পর্কে বলেন, “পাঠাও কুরিয়ার এই সফলতার পেছনে সিগনিফিকেন্ট রোল প্লে করেছে। শুরু থেকেই কাস্টমারদের কাছে প্রোডাক্ট সহজে পৌঁছে দিতে পাঠাও আমাদের একটি রিলায়েবল ডেলিভারি সার্ভিস দিয়ে আসছে। যার মাধ্যমে কাস্টমার ট্রাস্ট ও স্যাটিসফেকশন তৈরি করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।”
পাঠাও কুরিয়ার কীভাবে তাদের সাথে যুক্ত হয়েছেন এ প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, “যখন আমরা বিজনেস শুরু করি, তখন আমরা চিন্তা করছিলাম কাকে আমরা ডেলিভারি পার্টনার হিসেবে সিলেক্ট করবো। তারপর পাঠাও কুরিয়ার-কে আমরা ডেলিভারি পার্টনার হিসেবে পাশে নেই। শুরু থেকে পাঠাও কুরিয়ার-এর যেই সার্ভিস পেয়ে এসেছি তাতে আমরা খুবই স্যাটিসফাইড। এছাড়াও তাদের রিটার্ন, এক্সচেঞ্জ এবং ডেলিভারি টাইম নিয়ে সবকিছু মিলেয়ে আমরা খুবই খুশি।”
ফ্যাব্রিলাইফ-এর ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে তিনি আরও জানান, দেশজুড়ে জনপ্রিয়তা পাওয়ার পর, ইন্টারন্যাশনালি মার্কেটে রিপ্রেজেন্ট করতে চায় ফ্যাব্রিলাইফ। তাই তিনি মনে করেন আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই সম্পূর্ণভাবে ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটে রিপ্রেজেন্ট করতে পারবে ফ্যাব্রিলাইফ।
তরুণ উদ্যোক্তাদের পরামর্শ দিতে গিয়ে তিনি বলেন, “কোনো ব্যবসায় আপনাকে একদিনে রেজাল্ট দিবে না, এটি একটি কনটিনিউয়াস প্রসেস। আপনাকে কনটিনিউয়াসলি হার্ডওয়ার্ক, ডেডিকেশন এবং কাজের প্রতি ফোকাস থেকে বিজনেসটিকে গ্রো করতে হবে। এবং একটি বিজনেস তখনই সাসটেইনেবল হবে যদি আপনার কাস্টমার স্যাটিসফাইড হয়।”
ব্যবসায়ের পরিধি যেমনই হোক না কেন, ফ্যাব্রিলাইফ-এর মতো ছোট বড় এমন অজস্র ব্র্যান্ডের এগিয়ে যাওয়ার যাত্রায় সবসময় পাশে আছে পাঠাও কুরিয়ার।